বগালেক এবং কেওক্রাডং ৩ দিনের ট্যুর প্ল্যান
কেওক্রাডংয়ের পরিচিতি(Keokradong):
একদম ধোঁয়াটে পরিবেশ। মুহূর্তে সাদা মেঘে ঢাকা আকাশ। একটু পর চোখের পলকেই কেওক্রাডং পাহাড়ে মেঘেদের হানা। মুহূর্তেই বৃষ্টি, বাতাস, মেঘ সমানে দখলে নিচ্ছে একের পর এক পাহাড়। এ যেন জীবনের অন্যতম সেরা মুহূর্ত। কেওক্রাডংয়ে পা রাখাটা হতে পারে আপনার জীবনের অন্যতম সেরা একটি মুহূর্ত। কেওক্রাডং বাংলাদেশের ৫ম সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ! এক সময় এটিকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ধরা হত। তবে আধুনিক গবেষণায় এই তথ্য ভুল বলে পাওয়া যায়। যতটুকু জেনেছি কেওক্রাডং নামটি এসেছে মূলত মারমা ভাষা থেকে। ‘কেও’ অর্থ পাথর, ‘ক্রা’ অর্থ পাহাড় এবং ‘ডং’ অর্থ সবচেয়ে উঁচু। অর্থাৎ কেওক্রাডং মানে সবচেয়ে উঁচু পাথরের পাহাড়। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে যার উচ্চতা প্রায় ৩ হাজার ১৭২ ফুট। দেশের সর্বচ্চ পর্বতশৃঙ্গ হলো সাকা হাফং। এটিরও অবস্থান বান্দরবানে।
বগালেকের পরিচিতি(Boga Lake):
বগালেক বান্দরবানের গহীনে লুকিয়ে থাকা দারুণ সৌন্দর্যের এক আধার । সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১৩০০ ফুট ওপরে পাহাড়ের চূড়ায় ১৫ একর জায়গার এ রকম লেক আর কোথায় মিলবে না। পাহাড়ের ওপর একটা ছবির মতো গ্রাম, তার পাশেই বগালেক।এই লেকটি তৈরি হয়েছিল একটি মৃত আগ্নেয়গিরি পানি চুয়ে চুয়ে। তাই একে ড্রাগন লেকও বলা হয়।বিশালাকৃতির এই লেক দেখে আপনার এই বিশাল ভ্রমণ স্বার্থক মনে হবে। বগালেক দেখার পাশাপাশি আপনি চাইলে কেওক্রাডং চূড়াও জয় করে আসতে পারবেন অনায়াসে ইনশা আল্লাহ। বগালেক থেকে মাত্র ৩ ঘণ্টা হাঁটলেই আপনি ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে যাবেন।
এই ভ্রমনে ৩ দিনে যেসব স্পটে ঘুরবেনঃ
১) রিঝুক ঝর্না (Rijuk Jhorna)। ২) বগালেক(Boga Lake) । ৩) চিংড়ি ঝর্না(Chingri Jhorna) ।ঢাকা থেকে বান্দরবান যাওয়ার উপায়ঃ
ঢাকা থেকে বান্দরবান শহরে যাওয়ার জন্য শ্যামলী, ইউনিক, ঈগল, হানিফ, ডলফিন, এস.আলম, সৌদিয়া সহ বেশ কয়েকটি বাস সার্ভিস রয়েছে এই সব বাসের নন এসি সার্ভিসের ভাড়া ৭০০ টাকা, এসি ১৬০০ টাকা । বান্দরবান যেতে সময় লাগবে প্রায় ৮-১০ ঘন্টা । আর যদি ট্রেনে যেতে ইচ্ছুক হন তবে চট্রগ্রাম হয়ে তারপর আবার বাসে করে বান্দরবন যাবেন।
চট্টগ্রামের থেকে বান্দরবান যাওয়ার উপায়ঃ
চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট বাসটার্মিনাল থেকে পূরবী ও পূর্বাণী নামে দু’ টি বাস যায় বান্দরবানে যায় , ভাড়া নেয় প্রায় ১১০ টাকা সময় লাগে প্রায় ৩ ঘন্টা।
লোকাল গাড়ীতে বান্দরবান হতে রুমা যাওয়ার উপায়ঃ
লোকাল গাড়ীতে রুমা যাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে বান্দরবান শহর থেকে হাফেজ ঘোনা বাস স্ট্যান্ডে যেতে হবে । ব্যাটারি চালিত টমটমে চড়ে হাফেজ ঘোনা যেতে ভাড়া নিবে জন প্রতি ২০ টাকা । সময় লাগবে প্রায় ২০ মিনিট । হাফেজ ঘোনা বাস স্ট্যান্ড থেকে সকাল ৭ঃ৩০ মিনিটে লোকাল বাসের ১ম ট্রিপ ছেড়ে যায় । এর পর প্রতি ঘন্টায় ১ টি করে বাস যায় রুমা বাজারের উদ্দেশ্য । বান্দরবান শহর থেকে লোকাল বাসে রুমা বাজার যেতে প্রায় ৪ ঘন্টা সময় লাগে , ভাড়া নেয় জন প্রতি ১২০ টাকা। এ ছাড়া চাঁদের গাড়িতেও বান্দরবান থেকে রুমা যাওয়া যায়। চাঁদের গাড়ীর রিজার্ভ ভাড়া নিবে প্রায় ৩৫০০ থেকে ৪০০০ টাকা । সেই ক্ষেত্রে সময় লাগবে প্রায় ৩ ঘন্টা ।
রুমা বাজার থেকে বগালেক যাওয়ার উপায়ঃ
রুমা বাজার থেকে বগালেকের দূরত্ব ১৭ কিঃমিঃ , রুমা বাজার থেকে চাঁদের গাড়িতে (রিজার্ভ) বগালেক যেতে পারেন। ভাড়া নিবে ২২০০ টাকা (শুধু যাওয়া) । ১ চাঁদের গাড়ীতে ১২ থেকে ১৩ জন বসা যায় । রুমা বাজার থেকে চাঁদের গাড়িতে বগালেক যেতে সময় লাগবে প্রায় ১.৫ ঘন্টা। এছাড়া রুমা বাজারে সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত লোকাল চাঁদের গাড়ি পাওয়া যায় বগালেক যাওয়ার জন্য , ভাড়া নেয় জন প্রতি ১০০ টাকা ।
আপনারা চাইলে বান্দরবান হতে সরাসরি বগালেক যাওয়ার জন্য চাঁদের গড়ি রিজার্ভ নিতে পারেন । বান্দরবান থেকে বগালেক পর্যন্ত চাঁদের গাড়ির রিজার্ভ ভাড়া প্রায় ৬০০০ টাকা(শুধু যাওয়া)। বান্দরবান হতে সরাসরি বগালেক যাওয়া এবং আসা মিলিয়ে চাঁদের গাড়ি রিজার্ভ নিতে পারবেন ৯০০০ থেকে ১২০০০ টাকার মধ্য । ১ চাঁদের গাড়ীতে ১২ থেকে ১৩ জন বসতে পারবেন । বিকাল ৪ টার পরে রুমা থেকে বগালেক যাওয়ার অনুমুতি দেয়া হয় না ।
চাঁদের গাড়ীর নাম্বার সমুহঃ
জীপ চালক পলাশ -01820400446 , জীপ চালক আবু তৈয়ব – 01836248241,01839558613, জীপ চালক নাসির - 01830316879
গাইডের বিষয়ে তথ্যঃ
রুমা বাজারে পৌঁছে গাইড নিতে হবে। ১ জন গাইড ১৫ জন টুরিস্ট নিতে পারেন। আপনারা চাইলে আগে থেকে গাইড কনফার্ম করে যেতে পারেন । সেই ক্ষেত্রে আপনাদের সুবিধার কথা চিন্তা করে আমরা কয়েক জন গাইডের নাম্বার দিয়েছি । গাইডসহ রুমা বাজারের আর্মি চেক-পোস্টে চেক-ইন করে আবারো নাম এন্ট্রি করে পরবর্তী গন্তব্য বগালেকে যেতে হবে। এখানে ১টা কথা বলা বাঞ্ছনীয় রুমা বাজারে এসে যে ফর্মে এন্ট্রি করবেন তার মূল্য ১০০ টাকা , ১ ফর্মে ১০ জনের নাম এন্ট্রি করা য়ায় । ১০ জনের চেয়ে বেশি লোক হলে এক্সট্রা আরো ১ টি ফর্ম কিনতে হবে । বগালেকে রাতে বারবি কিউ করতে চাইলে গাইডকে দিয়ে রুমা বাজার থেকে মুরগি এবং সকল উপকরণ কিনে নিবেন ।
গাইড ফিঃ ৩ দিন ২৬০০ টাকা । গাইডের থাকা এবং খাওয়া খরচ বহন করতে হবে ট্যুরিস্টদের ।
গাইড শিপু দাদাঃ 01856729355
গাইড প্রকাশ দাদা - 01887659360
রুমা হতে বগালেক যাওয়ার পথে রিঝুক ঝর্ণায় ভ্রমনঃ
রুমা বাজার থেকে রিঝুক ঝর্ণায় যেতে চাইলে গাইডকে বলবেন ট্রলার রিজার্ভ করতে , বড় সাইজের ১ টি ট্রলার রিজার্ভ ভাড়া ১৫০০ টাকা । এইসব ট্রলারে ২০ থেকে ২৫ জন উঠা যায় । ছোট সাইজের ট্রলার রিজার্ভ ভাড়া ৮০০ টাকা এই সব ট্রলারে ৬ থেকে ৮ জন উঠা যায় । অনেক সময় গাইড সিন্ডিকেট করে বেশি দাম দাবি করে সেই ক্ষেত্রে আপনারা নিজেরা সরাসরি রুমা বাজারের নৌকা ঘাটে চলে যাবেন এবং দর দাম করে নৌকা ঠিক করবেন। রুমা বাজার থেকে ট্রলারে ছড়ে রিঝুক ঝর্ণায় যেতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লাগে । রুমা বাজারে ট্রলার ঠিক করার পরে আপনাদের পুরন করা কাগজ গুলো নিয়ে চলে যাবেন আর্মি ক্যম্পে । আর্মি ক্যম্পে এন্ট্রি শেষে চলে যাবেন রুমা থানায় থানায় । রুমা থানার পাশে ১টি মনোরম লেক রয়েছে যার নাম রুমা থানা লেক । থানায় নাম এন্ট্রি করার ফাঁকে কিছুক্ষণ রুমা থানা লেকের উপর নির্মিত ব্রিজে সময় কাটাতে ভুলবেন না । আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি এই লেকের সৌন্দর্য দেখলে আপনার মন ভালো হয়ে যাবে । এই লেকের উপর একটি ঝুলন্ত ব্রিজ রয়েছে যেটা খাগড়া ছড়ি বা রাঙ্গামাটি ঝুলন্ত সেতুর মত দোল খায় । আপনারা এই স্পটে খুব সুন্দর সময় কাটাতে পারবেন । রুমা থানায় নাম এন্ট্রি করার পরে আপনারা রাওনা দিবেন রিঝুক ঝর্নায় যাওয়ার উদ্দেশ্য ইতি মধ্য আপনাদের রিজার্ভ করা ট্রলার আপনাদের নির্দেশনা মত রুমা বাজার থেকে একটু সামনে এবং থানার পরে অবস্তিত একটি ঘাঁটে উপস্তিত থাকবে । আপনারা সব যায়গায় এন্ট্রি করা শেষ করে তারপর রিঝুক ঝর্ণায় যাবেন কারণ যদি কোন কারনে আপনারা ঝর্ণায় বেশি সময় ব্যায় করে ফেলেন তবে বগা লেকে যাওয়ার অনুমুতি পাবেন না ।
কেওক্রাডং যেতে হলে আপনাকে
অনুমতি নিতে হবে ৫ জায়গা থেকে
১. রুমাবাজার গিয়েই সেনাবাহিনীর
কাছ থেকে ফরম পূরন করে অনুমতি নিতে হবে
২. রুমা থানা থেকে
অনুমতি নিতে হবে ।
৩. বগালেকে ডুকার সময়
সেনাবাহিনীর কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে ।
৪. কেওক্রাডং যাবার আগে
বগালেকের সেনাবাহিনীর ক্যম্প থেকে অনুমতি নিতে হবে ।
৫. কেওক্রাডং গিয়ে আবারো
ওখানকার সেনাবাহিনীর ক্যম্প থেকে অনুমতি নিতে হবে।
৬. ফেরার পথে আবার সব যায়গায় এন্ট্রি করে ফিরতে হবে ।
বগালেকে কটেজ বুকিংঃ
বগালেক এবং কেওক্রাডং এ থাকার কটেজ ঠিক করে দেবেন গাইড । যদি আপনারা নিজে বগালেক এবং কেওক্রাডং এ থাকার কটেজ কনফার্ম করতে চান তবে আমাদের দেয়া কটেজের নাম্বার সমুহে যোগাযোগ করে বুকিং দিতে পারেন তবে অবশ্যই আমাদের ভিডিও দেখে ১০০% নাম্বার কনফার্ম হয়ে তারপর লেনদেন করবেন । বগালেকের কটেজ গুলোতে থাকতে জন প্রতি দিতে হয় ২০০ টাকা করে ।
বগালেক - আর্মি কটেজঃ 01769291546, বগালেক - লাল জিক বম রিসোর্টঃ 01834709211,01839584064,01706625449 বগালেক - সিয়াম রিসোর্টঃ 01789428227, 01532716987, 01840721590 বগালেক - জিং মুন লিয়ান বম রিসোর্টঃ 01762156796,01828498730 বগালেক - রবার্ট কটেজঃ 01840013495বগালেক থেকে চিংড়ি ঝর্ণাঃ
আপনারা যদি বগালেক যান তবে সেখানে একরাত থেকে পরেরদিন সকালে কেওক্রাডং যাওয়ার জন্য রাওনা দিতে পারেন। পরের দিন সকালে নাস্তা সেরে বগালেক পাড়ার আর্মি ক্যম্পে এন্ট্রি করে রাওনা রাওনা দিবেন কেউক্রাডং এর উদ্দেশ্য চেষ্টা করবেন খুব ভোরে রাওনা দিতে , কারন একধম ভোরে রোধ কম থাকার কারণে হাঁটতে কস্ট কম হয় । কেউক্রাডং রাওনা দেয়ার সময় অবশ্যই বাঁশ কিনে নিবেন প্রতি পিস বাঁশ ১০ টাকা নিবে । বগালেক থেকে প্রায় ৩০ মিনিট হাঁটলে লতা ঝর্ণা এবং আরপি ঝর্ণার দেখা পাবেন এই ঝর্ণা গুলো ছোট হলেও রিফ্রেশ হয়ে খাবার পানি সংগ্রহ করার জন্য যথেস্ট । আর বগালেক থেকে প্রায় ১ ঘন্টা হাঁটলে আপনারা চিংড়ি ঝর্ণার দেখা পাবেন ।
দার্জিলিং পাড়াঃ
দার্জিলিং পাড়ায় কটেজ বুকিং , ক্লাউড হিল রিসোর্ট দার্জিলিং পাড়াঃ 01535449414(মেঘলা দিদি),01863110623,01531701655
কেওক্রাডং পাহাড়ে কটেজ বুকিংঃ
কেওক্রাডং এর কটেজ গুলোতে থাকতে জন প্রতি দিতে হয় ৩০০ টাকা করে । কেওক্রাডং পাহাড়ে ১০ টি কটেজ রয়েছে যেখানে প্রায় ২২০ জন থাকার ব্যাবস্তা রয়েছে । বর্তমানে কেওক্রাডং পাহাড়ে ১টি ৪ তলা ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে যার নীচ তলায় থাকবে সাইক্লোন সেন্টার এবং উপরে থাকবে কটেজ । কেওক্রাডং পাহাড়ের কটেজ গুলো মূলত লালাবম ভাড়া দিয়ে থাকেন ।কেওক্রাডং পাহাড়ের মালিক লালাবমের মোবাইল নাম্বার - 01880320931, 01867997883, 01531332182
বগালেকের খাবারঃ
দার্জিলিং পাড়ায় খাবারঃ
কেওক্রাডং পাহাড়ে খাবারঃ
সংক্ষিপ্ত ভাবে আমাদের খরচের হিসাবঃ
বগালেক এবং কেওক্রাডং ৩ দিনের ট্যুর প্ল্যানের ভিডিও দেখতে আমাদের বানানো ভিডিওটি দেখুনঃ
পরামর্শঃ
-হাটা শুরু করার আগে কলা খাবেন। শক্তি পাবেন। হাটার সময় কিসমিস, বাদাম বার, খেজুর খাবেন।
-কেওক্রাডং যাবার সময় গ্লুকোজ পানি সাথে রাখবেন জনপ্রতি মিনিমাম ১ লিটার।
-বগালেকে এবং দার্জিলিং পাড়ায় গোসল করতে পারবেন ফ্রি। কেওক্রাডং এ গোসল করতে হলে ৫০ টাকা গুনতে হবে।
-বগালেকে পানিতে নেমে গোসল না করাই উত্তম। কেওক্রাডং এ সন্ধা ৬টার পর হেলিপ্যাড থেকে নেমে যেতে হবে।
-কেওক্রাডং এ রাত ১০টার পর বাহিরে থাকতে পারবেননা।
-মাদকদ্রব্য সেবন করা নিষেদ।
-অডোমোস ক্রিম। ম্যালেরিয়ার প্রাদুর্ভাব আছে সেখানে।
-বর্ষায় গেলে ছাতা/রেইনকোট সাথে রাখবেন মাষ্ট।
- বগালেকে যে সব কটেজ আছে, সেগুলো সাদামাটা টাইপের। এক রুমে ছয়-দশ জন করে থাকার ব্যবস্থা। এছাড়া টয়লেট বাথরুম যা আছে, তাতে কোনরকমে কাজ চলে অনায়াসে। ভালো মানের টয়লেট বাবেন না । কোন রুমের সাথে এটাস্ট বাথ নেই ।
-এই ট্যুরে যাওয়ার আগে কিছু হাঁটার অভ্যাস করে নিতে হবে যদি কেওক্রাডং ট্রেকিং করতে চান। তবে বগালেক পর্যন্ত গেলে হাঁটার এত প্রস্তুতি নেওয়ার দরকার নেই।
-ক্যামেরা, মোবাইল চার্জার, ব্যাকআপ ব্যটারি, রবি/টেলিটক সিম, শীতের কাপড় চোপড়, ট্রেকিং সেন্ডেল সঙ্গে নেওয়া জরুরী। উল্লেখ্য, রুমা বাজারে সস্তায় ট্রেকিং সেন্ডেল পাওয়া যায়।
-ভ্রমণের সময় যত্রতত্র ময়লা ফেলবেন না।
-গাইডের নির্দেশনা মেনে চলবেন।
-সাথে আরো যা যা নিতে হবে
১. ধুলার জন্য মাস্ক
৩. সাবান
৪. শ্যাম্পু মিনি প্যাক
৫. ওয়ান টাইম ব্যান্ডেজ, গ্যাসের ট্যাবলেট, প্যারসিটামল, স্টিমিটিল, বমির ৬.ট্যাবলেট, পেট খারাপের ওষুধ।
৭. আপনার প্রয়োজনীয় ওষুধ।
0 Comments