জ্যাকব টাওয়ার এবং চর কুকরি-মুকরি ভ্রমণ গাইড
জ্যাকব টাওয়ার(Jakub Tower):
প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৯ তলাবিশিষ্ট দৃষ্টিনন্দন এ টাওয়ারটি দক্ষিণ এশিয়ার সর্ব বৃহৎ ওয়াচ টাওয়ার । টাওয়ারটিতে ক্যাপসুল লিফটের ব্যবস্থা রয়েছে। থাকছে উচ্চ ক্ষমতার বাইনোকুলার, যাতে ১০০ বর্গকিলোমিটার এলাকার প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা যায়। ২১৫ ফুট উচ্চতার এ ওয়াচ টাওয়ারে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে তেঁতুলিয়া নদীর সুনীল জলাধার, পূর্বে মেঘনার উথাল-পাথাল ঢেউ, দক্ষিণে চর কুকরী-মুকরীসহ বঙ্গোপসাগরের বিরাট অংশ।
পর্যটকদের সুবিধার্থে টাওয়ারসংলগ্ন এলাকায় ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে অত্যাধুনিক বিলাসবহুল রেস্ট হাউসও নির্মাণ করা হয়েছে। মহামান্য রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ টাওয়ারটি উদ্বোধন করেছেন। টাওয়ারটির ডিজাইন করেছেন স্থপতি কামরুজ্জামান লিটন।
চর কুকরি-মুকরি (Char Kukri Mukri):
স্বপ্নের দ্বীপ চর কুকুরি মুকরি আপনি যখন এই চরে ঢুকবেন মনে হবে যেন আপনি সুন্দরবনে আছেন দিগন্ত জুড়ে যত দূর চোখ যায় মেনগ্রোভ ফরেস্ট । আগামী দিনে পর্যটনের দারুন সম্ভাবনা নিয়ে আসবে বরিশালের এই সৌন্দর্যমন্ডিত চরগুলো। ভোলা জেলা শহর থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অনেকটা সাগরের কোল ঘেষে মেঘনা ও তেতুঁলিয়া নদীর মোহনায় গড়ে ওঠা এই চর কুকরি মুকরিতেই রয়েছে বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য।
সাগরের উত্তাল ঢেউর গর্জন, নির্মল বাতাস, দিগন্ত জুড়ে মেনগ্রোভ ফরেস্ট আর চারিদিকে ঘন সবুজ প্রকৃতি আপনি হারিয়ে যাবেন অন্য এক জগতে। এ বনে রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি হরিণ। এছাড়া রয়েছে অতিথি পাখি, লাল কাঁকড়া, বুনো মহিষ, বানর, বনবিড়াল, উদবিড়াল, শেয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। সুন্দরী, গেওয়া,কেওড়া মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এই সব গাছ মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। এখানকার ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের প্রায় ২০ কিঃ মিঃ এলাকা যেন আরেক সুন্দরবন।বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে জেগে ওঠা চরটি স্থানীয়রা ‘দ্বীপকন্যা’ নামে ডাকে। এ বনে রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি হরিণ। এছাড়া রয়েছে অতিথি পাখি, লাল কাঁকড়া, বুনো মহিষ, বানর, বনবিড়াল, উদবিড়াল, শেয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। সুন্দরী, গেওয়া,কেওড়া মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এই সব গাছ মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল।
সাগরের উত্তাল ঢেউর গর্জন, নির্মল বাতাস, দিগন্ত জুড়ে মেনগ্রোভ ফরেস্ট আর চারিদিকে ঘন সবুজ প্রকৃতি আপনি হারিয়ে যাবেন অন্য এক জগতে। এ বনে রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি হরিণ। এছাড়া রয়েছে অতিথি পাখি, লাল কাঁকড়া, বুনো মহিষ, বানর, বনবিড়াল, উদবিড়াল, শেয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। সুন্দরী, গেওয়া,কেওড়া মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এই সব গাছ মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। এখানকার ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের প্রায় ২০ কিঃ মিঃ এলাকা যেন আরেক সুন্দরবন।বঙ্গোপসাগরের কোলঘেঁষে জেগে ওঠা চরটি স্থানীয়রা ‘দ্বীপকন্যা’ নামে ডাকে। এ বনে রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি হরিণ। এছাড়া রয়েছে অতিথি পাখি, লাল কাঁকড়া, বুনো মহিষ, বানর, বনবিড়াল, উদবিড়াল, শেয়াল, বনমোরগসহ নানা প্রজাতির বন্যপ্রাণী। সুন্দরী, গেওয়া,কেওড়া মূলত বিশাল এলাকা জুড়ে গড়ে ওঠা এই সব গাছ মিলেই এখানে তৈরি হয়েছে আকর্ষণীয় একটি ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল।
ঢাকা থেকে জ্যাকব টাওয়ারে যেভাবে যাবেন:
ঢাকা সদরঘাট থেকে তাসরিফ ৩ ও ৪ নামে দুটি জাহাজ প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭:৪৫ মিনিটে এবং ৮:৩০ মিনিটে ঢাকা থেকে বেতুয়া চরফ্যাশন উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায় । বেতুয়া চরফ্যাশন থেকে ঢাকার উদ্দেশে রাওনা দেয় যথাক্রমে বিকাল ৫টা এবং ৫ঃ৩০ মিনিটে। এই জাহাজে কেবিন সিঙ্গেল কেবিনের ভাড়া পড়বে ১০০০ টাকা আর ডাবল কেবিন আর ভাড়া পড়বে ১৮০০ টাকা এবং ডেকের ভাড়া ২০০-২৫০ । রাতে লঞ্চেই খেতে পারেন। খাবার মোটামুটি ভালোই । তাসরিফ জাহাজ আপনাকে বেতুয়া চরফ্যাশন নামিয়ে দিবে সকাল ৭ টায় । বেতুয়া লঞ্চ ঘাটে সকালের নাস্তা সেরে অটো ভাড়া করে চলে যেতে পারবেন জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ারে , বেতুয়া হতে চর ফ্যাশন জ্যাকব টাওয়ার পর্যন্ত যেতে অটো রিজার্ভ ২৫০ টাকা নিবে , ১ অটোতে ৬ জন বসতে পারবেন লোকালে গেলে জনপ্রতি ৪০-৫০ টাকা লাগবে, সময় লাগবে ২০/২৫ মিনিট। । জ্যাকব টাওয়ারে এন্ট্রি ফি জন প্রতি ১০০ টাকা । যাওয়ার সময় রাত বা ভোর থাকায় নদীর আসল রূপ দেখতে পারবেন না। তাই আসার সময় একদম দৌলতখাঁ পর্যন্ত মেঘনা নদীর দুই পাশের ম্যানগ্রোভ বন সহ ইলিশ ধরার দৃশ্য, নাম নাজানা অনেকগুলো চর, উড়ন্ত গাঙচিল, আঁকাবাঁকা খালের মতো আরও অনেক নান্দনিক দৃশ্য চোখে পড়বে।
জ্যাকব টাওয়ার হতে চর কুকরি-মুকরি জেভাবে যাবেনঃ
চর ফ্যাশন থেকে আপনি চর কচ্ছপিয়া যাওয়ার জন্য বাস পাবেন । সময় লাগবে ১
ঘন্টা থেকে ১ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মত আর ভাড়া গুনতে হবে ৫০ টাকার মত। চর ফ্যাশন হতে চর কচ্চপিয়া বাজারে অটো রিজার্ভ ভাড়া ৫০০ টাকা , ১ অটোতে ৬ জন বসতে পারবেন । চর কচ্চবিয়া বাজার হতে সকাল ১২ টায় আর বিকাল ৪ টায় লোকাল ট্রলার চর কুকরী মুকরীর উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় (ভাড়া নেয় ৫০ টাকা জন প্রতি)। চর কুকরি মুকরি ট্রলার ঘাট থেকে চর পাতিলা পর্যন্ত রিসার্ভ ট্রলার ভা (১৫/১৬ জনের) ৪০০০ টাকার মত পড়বে । তবে দামাদামী করলে কিছুটা কমেও পেতে পারেন । ২ ঘণ্টা ট্রলার জার্নি শেষে আপনারা পৌঁছে যাবেন চর কুকরি মুকরি ঘাঁটে । চর কুকরি মুকরি ঘাঁট হতে প্রায় ১ কিলো মিটার হাটার পর পাবেন চর কুকরি মুকরি বাজার। । সেখানে দুপুরের খাবারের বিরতি দিতে পারেন মিজান হোটেলে । আমরা মিজান হোটেলে দেশি মুরগি আর পোয়া মাছ দিয়ে দুপুরের খাবার খেয়ে ছিলাম জন প্রতি খরচ হয়েছিলো ১৬০ টাকা করে (আগে থেকে ফোন করে খাবার অর্ডার করে রাখতে হবে) । চর কুকরি মুকরী বাজার হতে বাইক ভাড়া করে চলে যাবেন ডাকাইতার খাল(বাইক ভাড়া ১০০ টাকা জন প্রতি) । সেখান থেকে ট্রলারে করে চলে যাবেন চর পাতিলার ধুম সেখানেই ক্যাম্পিং করবেন (ট্রলার রিজার্ভ ১০০০ টাকা যাওয়া আসা) । যদি সেলিম মামার সাথে যোগাযোগ করে যান তিনি চর কুকরী-মুকরী বাজার হতে খাওয়া দাওয়া হতে শুরু করে বাইক ভাড়া ট্রলার ভাড়া সব ব্যবস্তা করে দিবেন (01780131058) শুধু আপনাকে তাবু সাথে করে নিয়ে যেতে হবে এবং চার কুকরি মুকরি বাজার পর্যন্ত পৌছাতে হবে । আর ফেরার সময় খেয়াল রাখবেন দুপুর ১২ তার মধ্যে আপনাকে রাওনা দিতে হবে কারণ চর কুকরি মুকরী ঘাট হতে ২ঃ৩০ মিনিটে শেষ ট্রলার ছেড়ে যায় , এবং বিকাল ৫ঃ০০ টায় বেতুয়া লঞ্চ ঘাট থেকে ঢাকার উদ্দেশে শেষ জাহাজ ছেড়ে যায় ।
যেখানে খাবেনঃ
আপনারা চর কুকরি মুকরি বাজারেে মিজান হোটেলে দুপুরের খাবার খেতে পারেন । মিজান হোটেলে গ্রামীণ পরিবেশে খাবারের সুযোগ পাবেন । মিজান হোটেলের বাবুর্চির রান্না অত্যান্ত সুস্বাদু , মিজান হোটেল ১৮ বৎসর যাবৎ সুনামের সাথে ব্যবসা চালিয়ে আসছে ।
তাই চর কুকরি মুকরি যাওয়ার পথে এখানে দুপুরের খাবার খেয়ে নিতে পারেন প্রতিদিন ৩০ জন এর রান্না হয় । তাই আগে থেকে খাবার অর্ডার না করে গেলে খাবার পাওয়ার সম্ভাবনা কম তাই যাওয়ার আগের দিন ফোন করে খাবারের অর্ডার করে যাবেন মিজান হোটেলের মালিকের নাম্বারঃ ০১৭৩১৭৫০৯৬৭ । আর বিশেষ করে এই হোটেল আর মিষ্টির কথা না বললেই নয় এখানকার স্পঞ্জ মিষ্টি অনেক সুস্বাধু এবং বিখ্যাত , তাই মিজান হোটেলের মিষ্টি খেতে ভুলবেন না ।
যেহেতু এটা ক্যাম্পিং ট্যুর তাই সব খাবার রান্না হবে চর কুকরি মুকরি বনে । মনে রাখবেন এই দ্বীপ লোকালয় হতে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন তাই গাইডকে বলবেন খাবার পানি সংগ্রহ করতে অথবা আপনারা নিজেরা সাথে করে পানি নিয়ে যাবেন । রান্না এবং ক্যম্প ফায়ারের জন্য বন হতে শুকনা লাকড়ি সংগ্রহ করে নিবেন । রাতে বারবি কিউর জন্য চর কুকরি মুকরি হতে বাজার করে নিয়ে যাবেন । ভাগ্য ভালো থাকলে চরের মৎস্য জিবীদের কাছে তাজা ইলিশ মাছ পাবেন । রান্নার জন্য হাড়ি পাতিল নিজেরা নিয়ে যাবেন অথবা গাইড সেলিম মামাকে বলবেন( 01780131058) । নিজেরা রান্না করতে পারলে ভালো না পারলে সেলিম মামাকে বললে তিনি রান্নার ব্যাবস্তা করে দিবেন । খাবারের জন্য ওয়ান টাইম প্লেট নিয়ে যাবেন তবে দয়াকরে ভুলেও তা ফেলে আসবেন না ।
যেখানে থাকবেনঃ
আপনি ইচ্ছা করলে চর কুকরি মুকরিতে ক্যাম্পিং করতে পারবেন।
ঢাকা থেকে তাবু ভাড়া নিয়ে যেতে পারেন ১ রাত ৩০০ টাকা নেয় আর ১ তাবুতে ২ জন থাকা যায় । ঢাকায় তাবু ভাড়ার জন্য যোগাযোগঃ
01687467379 । তাছাড়া বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এফডিএ), কোস্ট
ট্রাস্ট এবং ইউনিয়ন পরিষদের রেস্ট হাউসে থাকতে পারবেন
তবে আগে থেকে অনুমুতি নিতে হবে। বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা (এফডিএ)
এর রেস্ট হাউজের ভাড়া ৩০০ টাকা, বেসরকারি
উন্নয়ন সংস্থা(এফডিএ)। যোগাযোগ ০১৭৪৬-৭৬৫৯৫৯। কোস্টাল ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কাম
রেস্ট হাউজের ভাড়া-সিঙ্গেল রুম-২০০০ টাকা(বনবিভাগের
রেস্ট হাউজ), ডবল রুম-৪০০০ টাকা।
বনবিভাগের রেস্ট হাউজে থাকতে চাইলে আগে থেকে অনুমুতি নিতে হবে। চর কুকরি মুকরি বনবিভাগের রেস্ট হাউজের যোগাযোগ নাম্বার
০১৭৩৯-৯০৮০১৩।
চর কুকরিমুকরির দর্শনীয় স্থানঃ
পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে এখানে একের পর এক স্থাপনা গড়ে উঠছে। এরই মধ্যে পাখি পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র, ওয়াচ টাওয়ার স্থাপন হয়েছে। দর্শনীয় স্থান হিসেবে রয়েছে নারিকেল বাগান/চর পাতিলার ধুম , বালুর ধুম, লাল কাঁকড়া, সাগর পাড়ে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা সমুদ্র সৈকত ও সাগরের গর্জন। এছাড়া কুকরীর সৈকতের বাঁকে বাঁকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের নয়নাভিরাম দৃশ্য দেখা যাবে।
বিঃদ্রঃ ক্যম্পিং করলে শৌচাগারের কোন ব্যবস্থা নেই সব ন্যাচেরালি সারতে হবে আক কথায় সব কিছু বনেই সারতে হবে ,
পানির পাত্রের বাবস্থা গাইড করে দিবে । খাবার যে রান্না করে খাবেন সেটাও
যাওয়ার সময় গ্রাম থেকে কিনে নিতে হবে রান্না হবে বন থেকে কুড়ানো কাঠে ।
সংক্ষিপ্ত আকারে আমাদের এই ট্যুরের খরচ সমুহঃ
• ঢাকা থেকে বেতুয়া ডেকের ভাড়া = ৩০০ /-
• রাতে লঞ্চে খাবার = ১৬০ /-
• বেতুয়া লঞ্চ ঘাঁটে সকালের নাস্তা জন প্রতি = ৪০ /-
• বেতুয়া হতে চর ফ্যাশন জ্যাকব টাওয়ার যেতে অটো রিজার্ভ = ২৫০/৬ , জন প্রতি ভাড়া ৪২ /-
• জ্যাকব টাওয়ারে এন্ট্রি ফি = ১০০/-
• চর ফ্যাশন হতে চর কচ্চপিয়া বাজারে অটো রিজার্ভ = ৫০০/৬ , জন প্রতি ভাড়া ৮৪ /-
• চর কচ্চপিয়া বাজার হতে চর কুকরি মুকরি ঘাঁট লোকাল ট্রলার ভাড়া = ৬০ /-
• মিজান হোটেলে দেশি মুরগি আর পোয়া মাছ দিয়ে দুপুরের খাবার = ১৬০ /-
• চর কুকরি মুকরি বাজার হতে নারিকেল বাগান বাইক রিজার্ভ = ১০০/২ , জন প্রতি ভাড়া ৫০ /-
• সেলিম চাঁচাকে দিয়েছিলাম = ১৫০০/১৮, জন প্রতি ৮৪ /-
• রাতে ইলিশ এবং চিকেন বারবি কিউ করতে খরচ ১৭০ /- জন প্রতি (বারবি কিউ উপকরণ আমরা নিজেরা
নিয়ে গিয়েছিলাম, আর মুরগি চর কুকরি মুকরি বাজারে কিনেছিলাম এবং ইলিশ জেলেদের কাছ থেকে
কিনেছিলাম )
• সকালে মাছ,ভাত এবং সবজি সেলিম চাচা রান্না করে দিয়েছিলেন জন প্রতি নিয়েছেন ১৫০/-
• ফেরার সময় ট্রলার রিজার্ভ = ৪০০০/১৮ , জন প্রতি ভাড়া ২২৩ /-
• চর কচ্চপিয়া বাজার দুপুরের খাবার = ১৫০ /-
• চর কচ্চপিয়া বাজার হতে বেতুয়া অটো রিজার্ভ ৫০০/৬ , জন প্রতি ভাড়া ৮৪ /-
• বেতুয়া থেকে ঢাকা ডেকের ভাড়া = ৩০০ /-
• রাতে লঞ্চে খাবার = ১৬০ /-
• ফানুশ = ৫০০/১৮ , জন প্রতি খরচ ২৮ /-
এই ট্যুরে আমাদের জন প্রতি খরচ হয়েছে = ২৩৪৫ /-
২ দিনে দ্বীপ জেলা ভোলা ঘুরতে চাইলে আমাদের বানানো এই ভিডিওটি দেখতে পারেন -
Vlog Tag: দ্বীপ জেলা ভোলা,bhola tour,jakub tower bhola,jakub tower,chor kukri mukri,চর ফ্যাশন,চর ফ্যাশন ভোলা,জ্যাকব ওয়াচ টাওয়ার,ভোলা,char fasson,jacob watchtower,jacob tower likely to be inaugurated today,jacob tower,charfassion bhola,চরফ্যাশন ভোলা,জ্যাকব টাওয়ার,চরফ্যাশন,chor fashion,চরফ্যাশন টাওয়ার,তারুয়া সমুদ্র সৈকত,ঢাল চর,chor fashion bhola,ভোলা চর কুকরি মুকরি
1 Comments
nice
ReplyDelete