লালাখাল ভ্রমন গাইড , ১ দিনের ট্যুর প্ল্যান
লালাখাল সিলেটের অদূরে জৈন্তাপুর উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট শহর থেকে লালাখালের দূরত্ব প্রায় ৩৫ কিলোমিটার । ভারতের চেরাপুঞ্জির পাহাড়ি ঝর্ণা এবং ঝিরি থেকে এই নদীর উৎপত্তি , চেরাপুঞ্জির পাহাড়ের ঠিক নিচেই লালাখালের অবস্থান। চেরাপুঞ্জি পাহাড় থেকে উৎপন্ন এই নদী বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। একই স্পটে পাহাড় , নদী, চা বাগান ও সবুজ বৃক্ষের সমাহার থাকার কারণে লালাখাল বাংলাদেশের সবচেয়ে সুন্দরতম জায়গা গুলোর একটি। সারি সারি পাহাড়, নীল নদী আর গভীর জঙ্গলে মনে হয় হারিয়ে যাওয়া যায়। লালাখাল নিজ চোখে না দেখলে বিশ্বাস করতে পারবেন না যে পানি এতো স্বচ্ছ নীল হতে পারে ।
তবে বর্ষার সিজনে ঘন সবুজ বন,পাহাড়, চা-বাগান ইত্যাদির আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে বিধায় আমাদের মতে সিলেট ভ্রমনের উপযুক্ত সময় বর্ষা কিন্তু শুধু মাত্র লালাখালের নীলাভ জলরাশি দেখার জন্যে হলেও শীতের সময়ে আপনার সিলেট যাওয়া উচিত । শীতের সময় পানি রঙ গাড় নীল বর্ণ ধারণ করে। নভেম্বর থেকে মার্চজুড়ে ঘন ও স্বচ্ছ থাকে লালাখালের পানি। তবে বর্ষাকালে তেমন একটা নীল থাকে না। বর্ষাকালে পানি ঘোলা থাকে।
লালাখাল যাওয়ার উপযুক্ত সময়ঃ
লালাখালকে আসল রুপে পেতে চাইলে আপনাকে যেতে হবে শীতকালে। সাধারনত শীতকালে লালাখালের পানি মার্বেল কালারের মত সবুজাভ রঙ ধারণ করে একেবারে যেন নদীর তলদেশ দেখা যায় উপর থেকে তাই লালাখাল বেড়ানোর উপযুক্ত সময় শীতকাল। ভাবা যায় না যে পানি এত স্বচ্ছ হতে পারে! শীতের সময়বোনাস হিসেবে দেখতে পাবেন হরেক রকম শীতের পাখি। বর্ষাকালে লালাখালের এই রূপ দেখা যায় না। পানি ঘোলা থাকে। বর্ষায় স্রোতের সময় পানির রং হারিয়ে যায়।
লালাখাল ভ্রমণ পরিকল্পনাঃ
সিলেট হতে খুব ভোরে রাওনা দিলে একদিনে লালাখাল এবং জাফলং ভ্রমণ করা সম্ভব। আপনাকে সকাল ভোরে লালাখাল চলে যেতে হবে। দুপুরের মধ্যে লালাখাল ভ্রমণ শেষ করে জাফলংয়ের উদ্দেশ্য রওনা করতে হবে। লালাখাল থেকে জাফলং যেতে প্রায় ১ ঘন্টার মতো সময় লাগে। অথবা বিছনাকান্দি ও জাফলং যেকোনো একটার সঙ্গে মিলিয়ে বিকেলের ভ্রমণটা লালাখালে হতে পারে। লালাখাল এলাকায় কোন আবাসিক হোটেল নেই । সন্ধ্যার পরে লালাখাল নদীতে কোন নৌকা থাকে না, তাই সন্ধ্যার মধ্যেই ভ্রমণ শেষ করবেন। নৌ পথে গেলে সবচেয়ে ভালো হয় নৌকা রিজার্ভ নিয়ে যাতায়াত করলে।
বাস যোগে সিলেটঃ
ঢাকা
থেকে সিলেটের দূরত্ব ২৪৩ কিঃ মিঃ । ঢাকার গাবতলী,ফকিরাপুল,মহাখালী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে সিলেটের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি বাস ছেড়ে যায় ৷ বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২.৪৫
পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর সিলেটের উদ্দেশ্য ছেড়ে যায় ৷ ঢাকা সিলেট রুটে সৌদিয়া, এস আলম পরিবহন, গ্রীন লাইন পরিবহন, শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ,
ইউনিক সার্ভিস, এবং এনা পরিবহনের বাস চলাচল করে । এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে উত্তরা, টঙ্গী ঘোড়াশাল
হয়ে সিলেট যায় । এসি বাসের ভাড়া ৮০০ থেকে ১১০০ টাকা । নন এসি বাসের ভাড়া ৪৭০
থেকে ৫০০ টাকা।
বাস আপনাকে সিলেটের কদমতলী,হুমায়ন চত্বর অথবা আম্বরখানা বাস স্ট্যান্ডে নামিয়ে দিবে সেখানেই সিনজি রিজার্ভ করে ফেলবেন । যদি সিনজি না পান তবে আম্বরখানা বাস স্ট্যান্ড হতে বিমান বন্দর সড়ক এর দিকে ১ টা সিনজি স্ট্যান্ড আছে সেখানে চলে যাবেন আশাকরি সিনজি পেয়ে যাবেন।
ট্রেন যোগে সিলেটঃ
ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে মঙ্গলবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন সকাল ৬টা ৩৫ মিনিটে আন্তঃনগর ট্রেন পারাবত এক্সপ্রেস যায় সিলেটের উদ্দেশ্য। প্রতিদিন দুপুর ২ টায় ছাড়ে জয়ন্তিকা এক্সপ্রেস , শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন বিকাল ৪ টায় ছাড়ে কালনী এক্সপ্রেস। এবং বুধবার ছাড়া সপ্তাহের প্রতিদিন রাত ০৯ঃ৫০ মিনিটে ছাড়ে উপবন এক্সপ্রেস।
চট্টগ্রাম থেকে সোমবার ছাড়া প্রতিদিন সকাল ৮টায় সিলেটের উদ্দেশে যায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস। শনিবার ছাড়া প্রতিদিন রাত ৯টায় যায় উদয়ন এক্সপ্রেস। ভাড়া নেয় ৩১৫ টাকা থেকে ১২৮৮ টাকা।
ঢাকা থেকে সিলেট ট্রেনের টিকেট মূল্য:
১১০০ টাকা(এসি বার্থ), ৭৩৬ টাকা(এসি সিট), ফার্স্ট ক্লাস বার্থ ৬৪০ টাকা, ফার্স্ট ক্লাস সিট ৪২৫ টাকা. স্নিগ্ধা ৬১০ টাকা, শোভন চেয়ার ৩২০ টাকা, শোভন ২৬৫ টাকা, সুলভ ১৬০ টাকা। ট্রেনে গেলে রাত ৯ঃ৫০ এর উপবন এক্সপ্রেসে জাওয়াটাই সবচেয়ে বেস্ট , কারণ ঘুমটা ট্রেনেই সেরে নিতে পারবেন। উপবন এক্সপ্রেস আপনাকে ভোর ৫ঃ৩০ মিনিটে সিলেট নামিয়ে দিবে।
বিমান যোগে সিলেটঃ
ঢাকার শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমান বাংলাদেশ এয়ার লাইন্স, ইউনাইটেড এয়ার, নভো এয়ার,রিজেন্ট এয়ার এবং ইউএস বাংলার বিমান প্রতিদিন সিলেটের ওসমানী বিমানবন্দরে যায় । টিকিটের মূল্য ৩,২০০ থেকে শুরু করে ৭,০০০ পর্যন্ত হয়ে থাকে বিভিন্ন ক্লাস ভেদে।
সিলেট থেকে লালাখাল যাওয়ার উপায়ঃ
লালাখাল যাওয়ার জন্য পথ দুটি পথ রয়েছে একটি সড়কপথ অন্যটি নৌপথ।
সড়ক পথে লালাখালঃ
সড়ক পথে যেতে চাইলে মাইক্রো বাস , সিএনজি অথবা লেগুনা রিজার্ভ নিলে ভালো হয়। লালাখালে যেতে হলে, সিলেট নগরীর ধোপাদিধীর দক্ষিণপারস্থ ওসমানী শিশু উদ্যানের (শিশু পার্ক) সামনে থেকে মাইক্রবাস , লেগুনা অথবা জাফলংয়ের বাসে যেতে হবে সারিঘাট। সিলেট শহর থেকে শুধু লালাখালের জন্য মাইক্রো বাসের রিজার্ভ ভাড়া ২০০০ থেকে ৩০০০ টাকা । লেগুনা রিজার্ভ নিলে ভাড়া ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা পড়বে। সিএনজি রিজার্ভ ভাড়া নিবে ১৫০০ টাকা । লোকাল বাসে কিংবা লোকাল লেগুনায় ৪০ থেকে ৬০ টাকার মধ্যে সারিঘাট যেতে পারবেন। সারিঘাট ব্রিজ পার হয়ে উত্তর দিকে মসজিদ থেকে একটু এগিয়ে ডান দিকে লালাখালের রাস্তায় অনেক অটো দাঁড়িয়ে থাকতে দেখবেন এইসব অটোতে লালাখাল পর্যন্ত যেতে জন প্রতি ভাড়া নিবে ২০ টাকা । অটো থেকে নেমে ট্রলার রিজার্ভ নিয়ে লালাখাল, চা বাগান, জিরো পয়েন্ট ঘুরে আসুন ট্রলার রিজার্ভ ভাড়া নিবে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকা । আরো কম টাকায় ট্রলার রিজার্ভ করতে চাইলে খেয়া পার হয়ে নদীর ওপারে যাবেন সেখানে ছাউনি ছাড়া নৌকা পাবেন , দর দাম করে এই সব নৌকা ৩০০ থেকে ৪০০ টাকায় নিতে পারবেন ।
নৌ পথে লালাখালঃ
লালাখালের
তামাবিল রোডের কাছের অংশের নাম সারি নদী। সারি নদীর দিয়ে নৌকা অথবা
স্পীডবোটে করে আপনি লালাখাল যেতে পারেন ।
নৌপথে যেতে চাইলে সিলেটের কদমতলী বাস স্টেশন বা সুবহানীঘাট থেকে জাফলং এর বাসে উঠবেন। নামবেন সারিঘাট নামক জায়গায়। লোকাল বাস ভাড়া ৪০ থেকে ৬০ টাকা পড়বে। সারিঘাট থেকে লালাখাল যেতে ইঞ্জিনচালিত ট্রলার রিজার্ভ নিয়ে লালাখাল, চা বাগান, জিরো পয়েন্ট ঘুরে আসুন ভাড়া নিবে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা (U N O কর্তৃক ভাড়া নির্ধারিত ভাড়া ১২০০ টাকা ৩:৩০ ঘন্টার জন্য। )। ট্রলারে প্রায় ১৫ জন বসা যায়।প্রায় ৪৫ মিনিট যাত্রা শেষে আপনি পৌঁছে যাবেন লালাখাল। স্পিডবোট ভাড়া নিবে ১৫০০ থেকে ২০০০ টাকা । ফেরার সময় একই পথে ফিরে আসতে পারবেন। সন্ধ্যার আগে ফেরার চেষ্টা করবেন কারন রাত ৮ টার পরে যানবাহন পাবেন না।
লালাখাল গেলে যেখানে থাকবেনঃ
আপনি চাইলে লালাখালের পাড়ে রাত কাটাতে পারেন , লালাখালের পাশেই নর্দার্ন রিসোর্টে নামে একটি রিসোর্ট রয়েছে। রিসোর্টে আগত অতিথিদের সিলেট যাওয়া আসার জন্য নর্দার্ন রিসোর্টের নিজেদের পরিবহন ব্যবস্থা রয়েছে। এছাড়া লালাখালের কাছে খাদিমনগরে অবস্থিত নাজিমগড় রিসোর্টে বুকিং দিতে পারেন। নাজিমগড় রিসোর্টটি আধুনিক সুযোগ সুবিধায় ভরপুর। নাজিমগড় রিসোর্টে প্রিমিয়ার কক্ষের ভাড়া ৭০০০ টাকা এবং প্রেসিডেন্সিয়াল স্যুইটের ভাড়া ১৫,০০০ টাকা।
নাজিমগড় রিসোর্টের ওয়েব সাইটের লিংকঃ http://nazimgarh.com/
তবে থাকার জন্য সিলেট ফিরে আসাই সুবিধাজনক। সারাদিন বেড়ানো শেষে রাতে এসে থাকতে পারেন সিলেটে। সিলেটে থাকার মত অনেকগুলো হোটেল আছে,সিলেটে আপনি আপনার প্রোয়োজন ও সামর্থ অনুযায়ী যে কোন ধরনের হোটেল পাবেন। কয়েকটি পরিচিত হোটেল হল হোটেল হিল টাউন, গুলশান, দরগা গেইট, সুরমা, কায়কোবাদ ইত্যাদি। তবে ঈদের সময় সিট সংকট থাকতে পারে তাই যাওয়ার ২/৩ দিন আগে এডভান্স বুকিং দিলে ভালো হয়৷ লালা বাজার এলাকায় কম ভাড়ায় অনেক মানসম্মত রেস্ট হাউস আছে৷
লালা বাজার এলাকায় কম ভাড়ায় অনেক হোটেল পাবেন। হোটেল অনুরাগ সিঙ্গেল রুম ৪০০ টাকা ২ জন থাকা যাবে ১ রুমে । ৩ বেডের রুম ৫০০ টাকা ৪ জন থাকা যাবে । এ ছাড়া দরগা রোডে অনেক হোটেল রয়েছে যেখানে রুম ভাড়া ৫০০ থেকে শুরু ।
সিলেট শহরে থাকার জন্য বেশ কিছু ভালো মানের হোটেল আছে। শহরের নাইওরপুল এলাকায় হোটেল ফরচুন গার্ডেন ০৮২১-৭১৫৫৯০। জেল সড়কে হোটেল ডালাস ০৮২১-৭২০৯৪৫। ভিআইপি সড়কে হোটেল হিলটাউন ০৮২১-৭১৮২৬৩। লিঙ্ক রোডে হোটেল গার্ডেন ইন ০৮২১-৮১৪৫০৭। আম্বরখানায় হোটেল পলাশ ০৮২১-৭১৮৩০৯। দরগা এলাকায় হোটেল দরগাগেইট ০৮২১-৭১৭০৬৬। হোটেল উর্মি ০৮২১-৭১৪৫৬৩। জিন্দাবাজারে হোটেল মুন লাইট ০৮২১-৭১৪৮৫০। তালতলায় গুলশান সেন্টার ০৮২১-৭১০০১৮, ইত্যাদি। এসব হোটেলে ৫শ’ থেকে ৪ হাজার টাকায় রাত যাপনের ব্যবস্থা আছে।
সিলেট শহরে থাকার আবাসিক হোটেল:
▶️ হোটেল মেট্রো ইন্টারন্যাশনাল (বন্দর, শিশুপার্কের কাছে): ০১৭৩১৫৩৩৭৩৩, +৮৮০৮২১২৮৩৩৪০৪
▶️ হোটেল নির্ভানা ইন (রামের দিঘির পাড়, মির্জা জাঙ্গাল, সিলেট): +৮৮০৮২১২৮৩০৫৭৬, ০১৭৩০০৮৩৭৯০, ০১৯১১৭২০২১৩, ০১৭১১৩৩৬৭৬১
▶️ হোটেল স্টার প্যাসিফিক (ইস্ট দরগাহ গেইট): ০১৭১৩৬৭৪০০৯, ০১৯৩৭৭৭৬৬৩৩, ০৮২১-২৮৩৩০৯১
▶️ হোটেল অনুরাগ (ধোপা দীঘি নর্থ): ৭১৫৭১৭, ৭১৪৪৮৯, ০১৭১২০৯৩০৩৯
▶️ হোটেল সুপ্রীম, জাফলং রোড, মিরাবাজার, সিলেট-৩১০০, মোবাইল: ০১৭১১১৯৭০১২, ফোন: ৮৮-০৮২১-৭২০৭৫১, ৮১৩১৬৯, ৮১৩১৭২, ৮১৩১৭৩, ৮১৩১৬৮
▶️ হোটেল সানফ্লাওয়ার (বন্দর, শিশুপার্কের কাছে): ফোন:৮৮-০৮২১-৭১৩৯১৪
▶️ হোটেল এশিয়া (বন্দরবাজার): ০১৯২২৫৯৫৮৪১, ০১৯২২৫৯৫৮৪০
▶️ সুরমা ভ্যালি গেস্ট হাউস (জেলা প্রশাসক/পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের পাশে): ০১৭১৬০৯৫৮৩৬
▶️ হোটেল সিলেট ইন (মিরবক্সটুলা): ফোন: ৮৮-০৮২১-৮১১৯৪৫
▶️ হোটেল আল-আরব: হযরত শাহজালাল (র: ) মাজার শরীফ পূর্ব দরগাহ্ হেইট, সিলেট,ফোন: ০৮২১-৭২৪০৫৯, ০১৭২১৮১২৬৬২
▶️ হোটেল উর্মি: হযরত শাহজালাল (র: ) মাজার শরীফ পূর্ব দরগাহ্ হেইট, সিলেট, ফোন: ০৮২১-৭১৪৫৬৩, ০১৭৩৩১৫৩৮০৫
রিসোর্ট:
▶️ নাজিমগড় রিসোর্ট : ফোন: ০১৯১৬২৭১৯৩৫, ০১৭২৯০৯৭৮৪৯
▶️ জাকারিয়া স্টেট: ফোন: ০১৭১৬৮১০১৪৪
সিলেট গেলে যেখানে খাবেনঃ
প্রথমেই আপনাদের বলে নেই রামনগর চৌমুহনি ঘাঁটে কোন ভালো খাবারের হোটেল নেই তাই সবচেয়ে ভালো হয় সকালে যখন সিনজি রিজার্ভ করবেন তখন প্রথমে চলে যাবেন সিলেট জিন্দা বাজার সেখানে পানশী হোটেল অথবা ৫ ভাই রেস্টুরেন্টে সকালের নাস্তা সেরে নিবেন এবং দুপুরের খাবার পার্সেল নিয়ে নিবেন । পানশীতে অবশ্যই বিভিন্ন প্রকারের ভর্তা এবং কবুতরের মাংস খেতে ভুলবেন না। পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্টে রুটি দিয়ে গরুর নিহারি এবং ভুনা চিকেন খিচুড়ি বেশ জনপ্রিয় । ভোজনবাড়ীতে বিভিন্ন প্রকার মাছ বিখ্যাত।
সাবধানতা!
যেকোনো ভ্রমণে নিরবচ্ছিন্ন আনন্দ উপভোগের জন্য প্রয়োজন দুর্ঘটনা এড়ানো। অদ্ভুত নীল পানি আর ঘন জঙ্গলে বেষ্টিত লালাখালে গেলে তাই চাই বাড়তি সতর্কতা। সাঁতার না পারলে তবে অবশ্যই লাইফ জ্যাকেট পড়ে নামবেন কারন কিছু কিছু জায়গায় গর্ত রয়েছে যেটা খালি চোখে বুঝা যায় না যেকোনো সময় ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দুর্গটনা এ জন্য সতর্ক থাকা জরুরী।
1 Comments
Galaxy Entertainment Group considered one of the|is among the|is probably one of the} world’s main resorts, hospitality and gaming corporations, and a constituent stock of the Hang Seng Index listed on the Hong Kong Stock Exchange. As one of the original concessionaires in Macau, GEG operates three flagship destinations, including Galaxy Macau™, Broadway Macau™ and StarWorld Macau. Underpinned by a “World Class, Asian Heart” service philosophy, GEG has a successful track report of delivering 빅카지노 revolutionary, spectacular and award-winning properties, products and services.
ReplyDelete